విషయ సూచిక:
- জ্বরের কারণ: బెంగాలీలో జ్వరం యొక్క కారణాలు
- )
- )
- ), কাশি বা ঠান্ডা
- )
- ) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার
- )
- জ্বরের লক্ষণ: బెంగాలీలో జ్వరం యొక్క లక్షణాలు
- জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়: బెంగాలీలో జ్వరం కోసం ఇంటి నివారణలు
- ) মাথায় জলপট্টি
- ) জ্বরের প্রতিকারে তুলসীর
- ) জ্বর কমাতে মধুর
- ) আদা দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া
- ) তিল তেল দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে
- ) জ্বরের প্রতিকার করুন অ্যাপেল সিডার
- ) রসুন দিয়ে কমান ভাইরাল
- ) পুদিনা পাতা দিয়ে ঘরে বসে
- ) হলুদ দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া
- ) ভাইরাল জ্বর কমাতে গ্রিন টির
- ) যষ্টিমধু দিয়ে করুন জ্বরের ঘরোয়া
- ) জ্বর কমাতে দারচিনির
- জ্বর সারানোর আরো কিছু উপায়: బెంగాలీలో జ్వరం కోసం ఇతర చిట్కాలు
- ) শরীর আর্দ্র
- ) নিজে সুরক্ষিত
- )
- ) স্বাস্থ্যকর খাবার
- ) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে
- ) ভেষজ চা
- )
- ) তরল ও গরম খাবার
- ) শুয়ে থাকবেন
- ) রোদে বেরোবেন
- ) ফ্রিজের খাবার খাবেন
- )
জ্বর জ্বর আর জ্বর হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের সাথে সাথে, ওষুধের দোকান সব তাপমাত্রা, কারও তাপমাত্রা কম এমনকি হাসপাতালগুলিতেও অধিকাংশ,, নিয়েই রোগীদের দেখা এটিকে মূলতঃ ভাইরাল ভাইরাল জ্বর হিসেবে মনে এটা মাথায় রাখতে,তাপমাত্রা হঠাৎ পেলে অথবা ১০০ হলে জ্বরকে রোগ জ্বরকে যেকোনো রোগের সূচনা বলে মনে করা হয় শুরুতেই তার প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৭ ডিগ্রী তাপমাত্রা যখন ১০০ পার হয় তখন তাকে জ্বর বলা এমনকি ১০৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা করলে সে কেননা এটি স্বাভাবিক নয় সামান্য জ্বরেই যে কাছে ছুটতে হবে এমন কোনো ব্যাপার ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন এই ভাইরাস জ্বরকে আয়ত্তে আনা ভাইরাসের কারণে জ্বর সে ক্ষেত্রে ওষুধ না খেলেও এর মেয়াদ পাঁচ থেকে সাত ৫-৭ পর এটি এমনিই কমে তবে জ্বরে যদি কাবু,ঘরোয়া উপায়গুলির মাধ্যমে তা কাজ করে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধের দোকান থেকে অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাবেন আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় নাও হতে জ্বর কমানোর উপায় কিছু প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে
জ্বরের কারণ: బెంగాలీలో జ్వరం యొక్క కారణాలు
যেহেতু কোনো না কোনো রোগ বা সমস্যার জেনে নেওয়া যাক জ্বরের কারণগুলি কি কি:
)
জ্বর বর্তমানে একটি প্রচলিত স্বাস্থ্য শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাইকেই নাজেহাল করে করে আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে জ্বর দেখা যেতে পারে সময় জ্বর সাধারণত ও শীত শীত অনুভূতির মাধ্যমে সময় শরীরের তাপমাত্রা সাধারণের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পায় সময়ের পর ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে সময়টিতে শরীর তার বাড়তি তাপমাত্রা
)
কামড় থেকে নানারকমের অসুখ,,, ইত্যাদি হতে পারে ধরণের অসুখগুলির প্রথম লক্ষণ হল অর্থাৎ কোনো কারণে, গা-হাত-, বমিভাব ও যায়, তাহলে
), কাশি বা ঠান্ডা
বর্ষাকালে কোনোভাবে বৃষ্টি ভিজলে শীতকালের কনকনে সর্দি সর্দি, কাশি থেকে শুরু হয়
)
পেটের কোনোরকম সমস্যা,, গ্যাস বা যায়, তখন স্বাভাবিক থেকে জ্বরের সূত্রপাত ক্ষেত্রে সাধারণ ভাবে না কমলে এন্টি বায়োটিক খাওয়া
শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা পেলে দেখা যায়
) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার
অনেক সময় অ্যান্টি অ্যান্টি অ্যান্টি অ্যান্টি
)
- ধরে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে থাকলেও জ্বর আসতে
- ধরনের অপারেশনের কিংবা হার্ট অ্যাটাকের মতন সমস্যার
- গভীর কোনও মানসিক পেলে কিংবা পেলে
- শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে গেলে জ্বরের উৎস হয়
জ্বরের লক্ষণ: బెంగాలీలో జ్వరం యొక్క లక్షణాలు
আসার আগে থেকেই শরীরটা জানান দিতে তার আগে খুসখুসে কাশি এবং শরীরে একটা এক নজরে জেনে নিন জ্বরের লক্ষণ গুলো:
) তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি করা যায়) হঠাৎ কাঁপুনি এবং শীত শীত অনুভূত হয়) সারা শরীরের মাংসপেশিতে ব্যথা এবং হাটু) মাথা যন্ত্রণা শুরু হয়) হঠাৎ করে অত্যধিক ঘাম) হৃদযন্ত্রের পারদ বৃদ্ধি পায়) শরীর গরম হয়ে ওঠে) চোখ মুখ লাল হয়ে যায়) চোখে জ্বালা ভাব লক্ষ্য করা) শরীর দুর্বল হয়ে ওঠে) খাদ্যে অনীহা লক্ষ্য করা যায়) বাচ্চাদের মধ্যে একটা আনছান ভাব করা যায়) এ ছাড়াও শিশুদের মধ্যে,,, বমি এবং ডায়রিয়ার
জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়: బెంగాలీలో జ్వరం కోసం ఇంటి నివారణలు
হলেই হুটহাট ফেলেন ফেলেন, যেটা একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা জ্বর শরীর করতে যদি একান্তই হয় পরামর্শ ছাড়া খাবেন না তাছাড়া তাপমাত্রা যদি স্বল্প পায় সে এক নজরে জেনে নিন জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপাদান উপাদান:
) মাথায় জলপট্টি
কি কি উপাদান?
- -
- -
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- জ্বরের তাপমাত্রা যদি সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে
- পরিষ্কার রুমাল করে নিয়ে এক বাটি
- রুমালটিকে কপালে দিয়ে দুই মিনিট চেপে
- দুমিনিট বাদে আবার ডুবিয়ে রুমালের উল্টো দিকটা ভিজিয়ে
- এভাবে কয়েকবার করতে
এর ফলে কি?
হলে শরীর তার তাপমাত্রা মাথা দিয়ে বের করে তাপমাত্রা যদি খুব পায় সে ক্ষেত্রে মাথা ধুয়ে তবে সেটা যদি হয় সে ক্ষেত্রে মাথায় কমানোর উপায় গুলির মধ্যে এটি
) জ্বরের প্রতিকারে তুলসীর
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- - ৮ থেকে ১০
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- আট-তুলসী পাতাকে ভালো করে ধুয়ে নিন
- এবার অর্ধেক বাটি তার মধ্যে তুলসী পাতা
- ফুঁটিয়ে এক কাপ করে নিন
- সকালে এক কাপ করে এটি
- পাতা,, গলা ব্যথার মতন বহু
এর ফলে কি?
কমানোর উপায় গুলির অন্যতম তুলসী পাতা তুলসী পাতার মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং, ম্যালেরিয়া,,, গলা ব্যথার এর মধ্যে থাকা শরীরকে তাপমাত্রা কমাতে এবং
) জ্বর কমাতে মধুর
কি কি উপাদান?
- -
- -
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- জলের মধ্যে লেবু মিশিয়ে একটি ভাল
- এই মিশ্রণটি দিনে দুইবার খান
- মধুর মধ্যে থাকা উপাদানগুলি শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস
এর ফলে কি?
জনিত জ্বরের ক্ষেত্রে এবং লেবুর রস একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়া উপশমকারী উপাদান হিসেবে পরিচিত তাই জ্বরের প্রভাব পায় সে ক্ষেত্রে মধু শরীরকে ভেতর থেকে করবে এবং তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে মধু
) আদা দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- - আধ চা-
- - ১ চা
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- কাপ গরম আধ চা চামচ আদা বাটা
- এর মধ্যে মধু মিশিয়ে নিন
- মিশ্রণটি দিনে তিন থেকে চার বার পান করুন
- এছাড়াও আধ চা-
- এই মিশ্রণটি দিনে চার বার জ্বর, জ্বর নিচের দিকে
এর ফলে কি?
কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম আদার এক ধরনের প্রাকৃতিক অ্যান্টি ভাইরাস দেহের তাপকে কমাতে সাহায্য করে পাশাপাশি এটি দেহের সিস্টেমকে যেকোনো ধরনের সংক্রমণ রক্ষা যার ফলে আদার শরীরের তাপমাত্রাকে কমানো যায়
) তিল তেল দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে
কি কি উপাদান?
- -
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- কাপ উষ্ণ গরম কয়েক ফোঁটা তিল তেল মিশিয়ে
- এই মিশ্রণটি দিনে দু থেকে তিনবার পান করুন
- শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করবে
এর ফলে কি?
তেলের মধ্যে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলি শরীরের কমানোর উপায় গুলির মধ্যে এটি এটি বুকে, সর্দি, গলা ব্যথার মত সমাধান
) জ্বরের প্রতিকার করুন অ্যাপেল সিডার
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- সিডার - দু চা-
- - ১ চা
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- গ্লাস জলে-চামচ আপেল সিডার ভিনেগার
- দিনে একবার পান
- জ্বর কমবে
- জ্বরের সময় স্নানের জলের মধ্যে অ্যাপেল ভিনিগার
- কুড়ি থেকে পঁচিশ মিনিটের মধ্যে কমে যাবে
- এক টুকরো পরিষ্কার কাপড় তিন ভাঁজ করে নিন
- তার মধ্যে একভাগে ভিনিগার
এর ফলে কি?
কমানোর ঘরোয়া উপাদান মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাপেল সিডার উপাদান হলেও জ্বরের প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে খুব কার্যকরী মধ্যে থাকা অ্যাসিড ভিতর থেকে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য এর মধ্যে গুলি শরীরে জ্বর কমাতে
) রসুন দিয়ে কমান ভাইরাল
কি কি উপাদান?
- -
- -
- - ২ টেবিল
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- কাপ গরম জলে এক কোয়া রসুন কুচি
- রসুনের কুচি গুলোকে তুলে নিয়ে ভেজানো
- দুবার এই জলটি
- দু'কোয়া ছেচে নিয়ে
- পাতলা কোনও কাপড় সারারাত পেঁচিয়ে রাখুন
- সকালে উঠে দেখবেন জ্বর সম্পূর্ণ সেরে
- এটি গর্ভবতী কিংবা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
এর ফলে কি?
পদ্ধতিতে জ্বর কমানোর গুলির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রসুন এমনিতে শরীর গরম করে, কিন্তু জ্বর হলে রসুনের মধ্যে থাকা যার যার, যার এটি শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া গুলিকে দূর করতে সাহায্য রসুনের মধ্যে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাল অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
) পুদিনা পাতা দিয়ে ঘরে বসে
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- পাতা - ১ টেবিল
- - ১ টেবিল
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- কাপ গরম এক
- এই মিশ্রণটির মধ্যে টেবিল মিশিয়ে দিন
- মিশ্রণটি দিনে তিন থেকে চার বার পান করুন দিনের মধ্যে জ্বর কমে যাবে
এর ফলে কি?
কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে অন্যতম হলো পুদিনা পাতা পাতার মধ্যে জ্বরের প্রাকৃতিক চিকিৎসা করার ক্ষমতা রয়েছে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য যার ফলে পুদিনা পাতার মিশ্রণটি
) হলুদ দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া
কি কি উপাদান?
- -
- - ৫-৬
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- হলুদটি ভালো করে বেটে নিন
- গরম জলে হলুদ পাতা এবং দারচিনি দিয়ে জলটি
- ছাঁকনি দিয়ে মিশ্রণটি ছেঁকে নিন
- এর মতন হয়ে দিনে পান করুন
এর ফলে কি?
মধ্যে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলি থেকে কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম উপাদান হল হলুদ পাতা ও দারুচিনি শরীরকে ভেতর থেকে দান
) ভাইরাল জ্বর কমাতে গ্রিন টির
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- টি -
- গরম -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- কাপ জল ভালো করে গরম করে
- এর মধ্যে গ্রিন ব্যাগটি ভিজিয়ে রাখুন ১০ মিনিটের
- চা টি খেয়ে
- এই গ্রিনটি তে মধু মিশিয়ে খেতে
- শরীরে ভেতর থেকে তাপটা বের হতে সাহায্য করবে জ্বর কমাতে সহায়তা
এর ফলে কি?
কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম উপাদান গ্রীন টি টির মধ্যে আছে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদানসমূহ শরীরকে ভিতর থেকে রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে শরীরের বিভিন্ন কোষ গুলিতে শক্তি সঞ্চয় ধরনের ভাইরাল ব্যাকটেরিয়া হঠাৎ করে দুর্বল জ্বর বেড়ে যাওয়ার শরীর তার প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে
) যষ্টিমধু দিয়ে করুন জ্বরের ঘরোয়া
কি কি উপাদান?
- -
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- টুকরো যষ্টিমধু নিয়ে ভালো করে গা থেকে
- সেই টুকরোটি মুখে নিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খান
- শরীর থেকে অতিরিক্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে এবং
এর ফলে কি?
মধ্যে আছে অ্যান্টি এবং একটি অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান শরীরের যেকোনো ধরনের আক্রমণ সহায়তা করে মূলত কোন রকম বা কোন মধ্যে থাকা পেপাইডাইড নামক উপাদান ব্যাকটেরিয়া করে সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে প্রতিরক্ষা প্রদান এটি যে কোন শারীরিক ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই সহায়তা কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে এটি
) জ্বর কমাতে দারচিনির
షట్టర్స్టాక్
কি কি উপাদান?
- -
- - ১ টেবিল
কিভাবে ব্যবহার করতে?
- গুঁড়োর সাথে মধু একটি করে নিন
- এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার
- জ্বর এর পাশাপাশি ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা এবং সর্দি
এর ফলে কি?
মধ্যে, অ্যান্টি-এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান মধ্যে থাকা উপাদান ভাইরাস জনিত সংক্রমণ কমাতে সহায়তা এছাড়াও এটি গলা,,, কফের সমস্যা কমানোর ঘরোয়া উপাদান মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যবহারে খুব শীঘ্রই শরীর সুস্থ হয়ে
জ্বর সারানোর আরো কিছু উপায়: బెంగాలీలో జ్వరం కోసం ఇతర చిట్కాలు
সময়ে ভাইরাস জ্বর থেকে বৃদ্ধ সকলকেই নাজেহাল করে ভাইরাস জ্বরই নিজে থেকেই সেরে মেয়াদ পাঁচ থেকে সাত দিন বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন পড়ে না কয়েকটি ঘরোয়া উপাদানের আমরা এই অল্প জ্বর করতে ঘরোয়া উপাদান গুলি সম্পর্কে আমরা আলোচনা করে নিয়েছি তবে অবস্থা যদি হয় সে ক্ষেত্রে তো বিষয় রয়েছে মেনে আসুন জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে জ্বর সারানোর উপায় উপায়:
) শরীর আর্দ্র
হলে অর্থাৎ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে থেকে শরীরকে আর্দ্র চেষ্টা করুন যদি কোন প্রকার শরীর যদি পড়ে শরীরকে সুস্থ জ্বর কেননা শরীর যদি পর্যাপ্ত জল না সে শরীর তখন ব্যাকটেরিয়ার লড়াই করতে না, ফলে শরীর
) নিজে সুরক্ষিত
ভাইরাস জ্বর হলে যায় রোগী প্রচন্ড দুর্বল ফলে অন্যান্য রোগের সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় এই সময় যতটা সম্ভব ঘরে থাকার চেষ্টা করুন কোনও কাজ করবেন যাতে আরো গভীরভাবে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা সুরক্ষা নিজে বজায় এবং নিজেকে সুস্থ করার জন্য কমানোর উপায় গুলির মধ্যে এটি
)
জনিত জ্বর হলে থেকে শিশু সকলেরই বিশ্রাম নেওয়া শরীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেলে এই সময় আরো দুর্বল সংক্রমনের ফলে ক্লান্ত, যার ফলে আপনার থেকে অপর জনের মধ্যে ছড়িয়ে যাওয়ার যথাসম্ভব নিজের ঘরে বিছানায় বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন শরীরও খুব শীঘ্রই প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলে
) স্বাস্থ্যকর খাবার
হলে বা কোনরকম সংক্রমণ জনিত রোগ হলে এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর, প্যাকেটজাত পানীয় থেকে দূরে এই সময় কেননা ঘরের পুষ্টিকর শরীরকে ভেতর পুষ্টি এই সময় তালিকায় ভিটামিন, ভিটামিন ডি ভিটামিনগুলো শরীরকে সাহায্য করবে এবং এর পাশাপাশি
) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে
সময় এমন খান যাতে ভিতর থেকে শরীর,,, ভিটামিন জাতীয় খাদ্য চেষ্টা সরাসরি খাবার খেতে পারেন সেক্ষেত্রে জাতীয় শরীর ভেতর থেকে দুর্বল না হয়ে
) ভেষজ চা
সময় পানীয় হিসেবে ভেষজ চা খেতে আপনি ঘরে উপকরন দিয়ে করে নিতে, নিজের পছন্দ তবে এক্ষেত্রে মাথায় সব সময় ভেষজ সকলের ক্ষেত্রে সমান কার্যকরী নাও হতে
)
হয়েছে বলে করবো না এই ধারণাটা আমাদের এটা সর্বোপরি ভুল কেননা শরীরের তাপমাত্রা যখন, সে ক্ষেত্রে আমরা-কুড়ি যদি অবস্থা খুব যে রোগী পারবেনা, সে ক্ষেত্রে পরিষ্কার কাপড় ফলে শরীর তার ওপর থেকে তাপমাত্রা সহায়তা কারণে জ্বরের সময় অবশ্যই স্নান না করে থাকলে শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ আরো বৃদ্ধি
) তরল ও গরম খাবার
জ্বর হলে অনেকেই না কিংবা খাওয়া বন্ধ এই সময় শরীরের আরও অতিরিক্ত প্রয়োজন হয় যদি শক্ত জাতীয় খেতে ইচ্ছা করে ধরনের সুপ তৈরি করে খাওয়া যেতে খাবারটি যেন অবশ্যই গরম, সেইদিকে মাথায় রাখবেন গরম স্যুপ খেলে আমাদের গলা যেরকম আরাম পাবে কাশির সমস্যা ক্ষেত্রে যেমন যাবে, তা ছাড়া
) শুয়ে থাকবেন
হয়েছে বলে সারাদিন চাদর গায়ে চাপা শুয়ে যত শুয়ে থাকবেন তাপমাত্রা তত বৃদ্ধি পেতে থাকবে ঘরে অল্প পরিসরের মধ্যে হাঁটাচলা করার চেষ্টা করুন না হলে বেশি থাকলে হয়ে যাবে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও দুর্বল বলে মনে যদি সম্ভব উঠে অল্পবিস্তর হাঁটাচলা করুন এবং আবার
) রোদে বেরোবেন
শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি জলের পরিমাণ যদি একটু শরীর এমনিতেই গরম তার মধ্যে যদি শরীরে লাগে সেটি শরীরের যথাসম্ভব জ্বর হলে ঘরে থাকার চেষ্টা
) ফ্রিজের খাবার খাবেন
থাকাকালিন শরীরের তাপমাত্রা পাশাপাশি সর্দি, বুকে, গলা, নাক বন্ধের সমস্যা এই সময় ফ্রিজ বের করে সরাসরি কোন খাবেন করবেন ফ্রিজে থেকে করে গরম করা খাবার না কেননা ফ্রিজে যখন রাখি তখন হয়, যেটি জ্বর শরীর এই দুর্বল থাকে এবং শরীরের রোগ এক্ষেত্রে অন্য ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমনের সম্ভাবনা থেকেই তাই জ্বর হলে জ্বর কমে ৫-৫
)
হলে পরে এই সময় ধূমপান না করাই ভালো পাশাপাশি মদ্যপানও করাই উচিত ধূমপান এবং মদ্যপান শরীরকে আরো উত্তেজিত করে তোলে থাকাকালীন অবস্থায় এগুলি তাই একেবারেই ঠিক জ্বর হলে ধূমপান এবং মদ্যপানকে করা উচিত
আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভারের দেখা হঠাৎ করে গা হালকা,জ্বালা করে জ্বরটা তাই এটির অবহেলা শুরু থেকেই এর পাশাপাশি ঘরোয়া তাই আর তাহলে খুব বেশি হবে না এবং অল্পতেই এর নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন থেকে বৃদ্ধ সকলেই এই জ্বরে আক্রান্ত পারে নিজের খেয়াল রাখার নিজের ঘরের আপন লোকজনদেরও খেয়াল সুস্থ, সকলকে সুস্থ রাখার চেষ্টাসুস্থ রাখার চেষ্টাসুস্থ রাখার চেষ্টা
পোস্ট আশা করি আপনার জন্যে খুব উপকারী হবে আপনার কি জানা আছে আরো কোনো জ্বর কমানোর ঘরোয়া? জানান আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে