পাতার, ব্যাবহার এবং ক্ষতিকর

আশেপাশের গাছ গুলির অন্যতম গুণসম্পন্ন, অধিক ব্যবহারযোগ্য, পরিবেশ বিশুদ্ধ এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে বাড়িতে পশ্চিমা দেশগুলিতে নিম গাছ একটি সুপরিচিত আজ তবে নেই আমাদের সুপরিচিত নিম গাছ শাস্ত্রে ত্বক কিংবা রোগ নিরাময়ে একটি অন্যতম অন্যতম নাম হল ইন্ডিয়ান লিলাক বা তেলেগুতে, তামিলে, আরু ভিপিলা প্রভৃতি, সব, সব ধর্ম এবং সব তবে আজকে আমরা

বৈজ্ঞানিক নাম হলো আজাদীরচত ইন্ডিকা মূলত ভারতের সব কটি রাজ্যেই পাওয়া ক্রান্তীয় এবং আধা ক্রান্তীয় অঞ্চলে নিম গাছ জন্মায় গাছের ফল এবং থেকে উৎপন্ন হয় যায় এই গাছের প্রত্যেকটি অংশেরই সমান গুরুত্ব রয়েছে,,,,, নিমগাছের প্রত্যেকটা অংশই সমান

পাতার রস একজিমা এবং সোরিয়াসিস এর মতন ত্বকের রোগ গাছের ছাল ধরনের ব্যথা কিংবা পেটের সমস্যায় খাদ্যদ্রব্য হিসেবে সংযোজন করা যায় গাছের ফল এবং থেকে নিম তেল তৈরি করা বহু কাজে ব্যবহৃত গাছের ডাল মুখের স্বাস্থ্য রক্ষায় ব্যবহৃত মূলত দাঁত মাজার গাছের ডাল সুস্থ সুস্থ-সবল তেল ত্বকের এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসার

মূলত চার হাজার নিমগাছের বিভিন্ন উপাদান গুলি এ 'সর্বরোগা নিবারিনী' বলে ব্যাখ্যা করা, এটি এমন এক ধরনের উপাদান সমস্ত বছর ধরে পরিচর্যায় এবং সৌন্দর্য রক্ষায় নিম গাছের,, ডাল প্রভৃতি উপাদান গুলো ব্যবহার মানব শরীরের পাশাপাশি বিভিন্ন চাষের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয় ()

নিম পাতার উপকারিতা - బెంగాలీలో వేప యొక్క ప్రయోజనాలు

গাছের প্রত্যেকটি অংশের উপকারিতা রয়েছে মূলত এর পাতার অত্যন্ত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং রোগ ক্ষমতা গাছের পাতা বহু রোগের হয়ে থাকে,, জনিত সমস্যার ক্ষেত্রে নিম গুঁড়ো খাওয়া হয়ে এটি শরীরের রোগ ক্ষমতাকেও সহায়তা করে জেনে নিন নিমপাতার দৈনিক ব্যবহারগুলো ()

স্বাস্থ্য রক্ষায় নিমের উপকারিতা - బెంగాలీలో వేప ఆరోగ్య ప్రయోజనాలు

মধ্যে প্রত্যেকেই কিছু কিছু রোগভোগের মধ্যে দিয়ে দৈনিক গিয়ে ফলে শরীর খারাপ লেগেই থাকে তবে আপনি জানেন কি হাতের কাছে থাকা নিমগাছটি আপনার পারে? তাহলে আজই জেনে, নিম পাতার বিভিন্ন স্বাস্থ্য-সম্মন্ধীয় উপকারিতা গুলি, যেগুলি আপনাকে সুস্থ

) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল:

দেখা, নিম এর মধ্যে অ্যান্টি-রোগ রোগ নিম গাছের পাতা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন নিম গাছের পাতায় অ্যান্টিফাঙ্গাল অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য, যা নিমের এটি যে কোনো রোগ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে লক্ষ্য করা, নিম পাতার নির্যাস গুলিতে এস মিটানস,ফ্যাকালিস এবং এস অরিয়াসের মতো উপাদানগুলি যা যে কোন করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ নিম গাছের ডাল সর্বাধিক অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য যেকোন ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুকে মেরে ফেলতে সহায়তা করে দাঁতের ওষুধ হিসেবে এগুলোকে ব্যবহার করা হতে থাকে কারণে নিম ডালকে দাঁতন হিসেবে ব্যবহার করা হয় এছাড়া গবেষণায় লক্ষ্য যে অ্যান্টি অ্যান্টি-গিয়েছে, গিয়েছে এটিতে নির্দিষ্ট অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ()নিমের মধ্যে গুণ রয়েছে যা খাদ্যের মধ্যেকার এটিতে নির্দিষ্ট অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ()নিমের মধ্যে গুণ রয়েছে যা খাদ্যের মধ্যেকার এটিতে নির্দিষ্ট অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ()

) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে-:

রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় শরীরকে ভেতর থেকে করতে সহায়তা এবং নিয়মিত নিম পাতা চলাচলের পথ প্রশস্ত হয় দৈনিক খালি পেটে দৈনিক নিমপাতা গ্রহণ পারলে এটি শরীরে হরমোনের নিয়ন্ত্রণ কারণে যারা হরমোনের সমস্যায় ভুগছেন তাদের সময় গবেষণা এখনও চলছে ব্যাবহার করার আগে আপনার যোগাযোগ করুন

) অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে নিমের:

, অ্যাজমার মতন কষ্টকর ব্যধিতে যারা তাদের জন্য বাড়ির পাশে থাকা আপনার হতে পারে গাছের ফল থেকে পাওয়া নিম তেল এটি, জ্বর এবং কাশি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে কয়েক ফোঁটা নিম পান করলে কিংবা হাঁপানি নিরাময়ে নিম আয়ুর্বেদ শাস্ত্র থেকেই ব্যবহার শুরু ()

) আলসার চিকিৎসায় নিমের:

দেখা, যে কোন ধরনের পেটের, আলসার কিংবা নিম গাছের করে দেখা, নিমপাতা ব্যবহার করার ফলে আলসারের মতো পেটে গ্যাসের সমস্যা কিংবা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান নিম পাতার ফলে আলসারের চিকিৎসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে নিমের আলসার বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হওয়ায় এটি এ রোগের ()

) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিমের:

শর্করার পরিমাণ নিমের রয়েছে, যে কারণে লক্ষ্য করা, নিম হাইপোগ্লাইসেমিক প্রভাব করতে পারে ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যবহারের ফলে উপকার ডায়াবেটিস রোগের সূত্রপাত দিলে সেই রোগের জীবাণু করতে অক্সিডেটিভ চাপ প্রতিরোধ করতে পারে গাছ গবেষণায়, যার ফলে করতে ()

) মৌখিক স্বাস্থ্য রক্ষায় নিমের:

এবং দাঁতের মাড়ির সমস্যার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ হল তেল দাঁতের মাড়ির যেকোনো সমস্যা সমাধান করতে পারে নির্যাসযুক্ত মাউথ ওয়াশ স্ট্রেপটোকক্কাস প্রশমিত করে ব্যাকটেরিয়ার ফলে মুখের সমস্যার সৃষ্টি হয়ে তেল পরিশোধন এবং মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট নিম নিমপাতা মাঁড়ি ও সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে পাতার নির্যাস দাঁতের যেকোনো ধরনের,, দাঁতের ক্ষয় রোধ এছাড়া নিম গাছের যদি,স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে কারণে এটি বিভিন্ন টুথপেস্টের ব্যবহার করা হয়ে থাকে দাঁত মাজার কাজে ব্যবহার করা যেতে ব্যথা দূর, দাঁত পরিষ্কার করার জন্য নিমের দাঁতকে চকচকে এবং করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন নিম পাতা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় এটি তোলে তোলে, মুখের ()

) কুষ্ঠ রোগ নিরাময়ে নিমপাতার:

একটা সময় ছিল যে সময় কুষ্ঠ হলে করা, এর সঠিক চিকিৎসা ফলে কুষ্ঠ আক্রান্ত সংস্পর্শে এলে সেটি অপরজনের হয়ে সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করে মানুষটিকে সমাজ থেকে বহিষ্কার করা মধ্যে অনেকেরই জানা নেই আমাদের হাতের থাকা লক্ষ্য করা, নিম গাছের ফল মিউটেজেনিক অর্থাৎ এটি কোন ব্যক্তির ডিএনএতে কোন রকমের অনাকাঙ্ক্ষিত নিম বীজের তেল গ্রহণের আগে একটু সাবধানে থাকুন কেননা এটির অতিরিক্ত গ্রহণের বিষাক্ত প্রভাব হয়, যা আপনার এটি ব্যবহারের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন ()

) ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার:

কামড়ে সৃষ্টি হওয়া আমাদের একটি রোগ এই রোগের জীবাণু প্রবেশ করলে যার, যার ফলে কিন্তু আপনি জানেন পাতার নির্যাসে বৈশিষ্ট্য, যা শরীরের ম্যালেরিয়ার জীবাণু ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয় সেই ম্যালেরিয়া রোগের অন্যতম হিসেবে হয়ে থাকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অন্যতম হিসেবে হয়ে থাকে ()

) হজমে সহায়তা করে নিমপাতার:

,, জ্বালা এই সমস্যাগুলি আমাদের দৈনন্দিন সঙ্গী এ সমস্যাগুলো সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ করে থাকে মধ্যে হজমে কিছু উপাদান, যা বদহজমের নিমপাতার গুঁড়ো কিংবা তরল নিষ্কাশনে করে ব্যবহার করা হজমজনিত অসুস্থতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, বিশেষত হজম জন্য,, বদহজমের মতন সমস্যাগুলিকে যদি দূরে রাখতে নিম পাতায় উপস্থিত ইনফ্লেমেটরি উপাদান গুলো এবং ফলে আলসারের মতো প্রকোপ পাওয়া যায় পাশাপাশি হজম ঘটে এবং ফাঁপা ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা চলে ()

) লিভারের স্বাস্থ্যরক্ষায় নিম পাতার:

স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পালন করে থাকে নিম গাছের এগুলি লিভার কার্সিনোজেনেসিসে প্রতিরক্ষামূলক, যার ফলে ()

) ক্যান্সার নিরাময়ে নিমের:

বর্তমানে ভারতে ক্যান্সার রোগের যেভাবে কেননা নিম পাতায় ব্যবহারে ক্যান্সারের জীবাণু আমাদের আশেপাশে আসতে পারে না দেখা, নিম পাতার নির্যাস প্রোস্টেট ক্যান্সারের কোষগুলোকে নিমপাতার মিশ্রন ক্যান্সার প্রসারণ রোধ করতেও সহায়তা করে অনাক্রম্যতা প্রতিক্রিয়া উন্নত,ফ্রি রেডিক্যাল গুলি নির্মূল কোষ থাকে প্রোটিন গ্লাইকোপ্রোটিন নামক রোগ প্রতিরোধক শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে এবং চিকিৎসা দেখা গিয়েছে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসায় নিম কার্যকর হয়েছে যৌগ গুলি কেমো এজেন্ট গুলির কার্যক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম ()

) কোলেস্টেরল কমাতে নিম পাতার:

লক্ষ্য করা, রক্তের কোলেস্টেরল হ্রাস করতে গুরুত্বপূর্ণ যারা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ()

ত্বকের জন্য নিম পাতার উপকারিতা - బెంగాలీలో వేప యొక్క చర్మ ప్రయోజనాలు

হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তন খাদ্যতালিকায় একটু খাওয়া বা শরীরের অভ্যন্তরীণ সমস্যার, হোয়াইট,, পিম্পল এর মতন এর সমাধান কিন্তু আমাদের হাতের কাছেই পাতার বিভিন্ন ঔষধি গুণাগুণ সম্পন্ন বিভিন্ন ত্বকের ত্বকে ব্যাকটেরিয়া জনিত কিংবা পাতার মধ্যে ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে কারণে নিমপাতা সিদ্ধ করে নিয়ে সেই জল ত্বকে জেনে নিন কয়েকটি ত্বকের সমস্যার সমাধানে নিমের ভূমিকা

) ক্ষত এবং ফুসকুড়ি নিরাময়ে নিম উপকারিতা:

পরিচর্যায় প্রাচীন যুগ নিম হয়ে আসছে তেলের মাধ্যমে তৈরি উপাদানগুলি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের সমস্যাগুলির চিকিৎসা দেখা, নিম এবং হলুদের ত্বকের মধ্যে কিংবা ত্বকের যেকোনো-এর চিকিৎসা নিম দিয়ে এটি কেবল বড়দের জন্যই ক্ষেত্রে এটি সরাসরি ব্যবহার হবে না মধ্যে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি ত্বকের জীবাণুর ()

এবার জেনে নিন কিভাবে নিম পাতা ব্যবহার করে ক্ষত এবং ফুসকুড়ি করবেন:

কিভাবে ఉపయోగించి করবেন ?) জল ভালো করে ফোটাতে হবে) 10-15 নিম পাতা দিয়ে) পাতাটি বিবর্ণ হওয়া পর্যন্ত ফুটিয়ে) জলের পরিমাণ যখন অর্ধেক হয়ে গ্যাস নিভিয়ে) এবার এই জলটি ঠান্ডা) প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে তুলোয় নিয়ে) এছাড়াও আপনার স্নানের

) ব্রণ নিরাময়ে নিমের:

ত্বকের অধিকারী যারা ক্ষেত্রে একটি বড় সমস্যা হল এক্ষেত্রে এটি নিরাময়ের জন্য হাতের কাছেই রয়েছে নিমপাতা যে সমস্ত ব্রনর ব্রেকআউট ত্বকে যায় নিম পাতা এবং নিয়মিত নিম পাতা হলুদ একসাথে ব্যবহার করতে ত্বক উজ্জ্বল করতে সহায়তা করবে পাশাপাশি নিমের মধ্যে রয়েছে অন্যতম ময়েশ্চারাইজিং ত্বককে খুব বেশি না করে থেকে যেকোনো ধরনের চুলকানির নিম পাতার ব্যবহার করা যেতে পাশাপাশি চোখের ডার্ক সার্কেল দেখা দিলেও নিমপাতার ডার্ক সার্কেল কমাতে ও নিম নিয়ে থাকে

কিভাবে ఉపయోగించి করবেন ? ) নিম পাতা জলে ফুটিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে) ব্রণের দাগ এবং পিগমেন্টেশন নিরাময়ের জন্য) ত্বকে অত্যধিক ব্রণর সমস্যা দেখা পরামর্শ), তুলসী এবং চন্দন কাঠের গুঁড়ো ব্যবহার) এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কুড়ি করে ধুয়ে ব্রণর সমস্যার হয়ে যাবে) ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস এর সমস্যা থাকলে 2 থেকে 3 ফোটা মেখে মেখে 15 মিনিট রেখে) নিম পাতা সিদ্ধ) এই প্যাকটি ব্রণ করতে দূর করতে নিয়মিত নিম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন) নিম পাতার গুড়া) এছাড়া স্নানের সময়

চুল পরিচর্যায় নিমের উপকারিতা - బెంగాలీలో వేప యొక్క జుట్టు ప్రయోజనాలు

পাশাপাশি চুলের পরিচর্যাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে পাতা নিম পাতা চুল পড়া কমাতে সহায়তা করে নিম তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে পায়, পায় ফলে চুলের তেলের সাথে, নারকেল কিংবা জোজোবা তেল মিশ্রণ নিম পাতার পেস্ট মাথায় লাগাতে চুলকে জীবাণুমুক্ত রেখে সুস্থ সবল করে তুলবে চুল যেমন শুষ্ক আর্দ্রতা প্রদান, তেমনি রুক্ষ,উকুন এবং থেকে মূলত নিম গুড়ার, জল এবং লেবুর করার করার 30 মিনিট আগে করার করার যাদের অকালপক্কতা কিংবা পড়ে যাবার সমস্যা চুলকে শক্তিশালী করে হারিয়ে যাওয়া সহায়তা করে নিমের নিয়মিত চুলের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে নতুন আসুন জেনে নিন তাহলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার ভূমিকা ভূমিকা:জল এবং লেবুর একটি মিশ্রণ তৈরি করে করার 30 মিনিট আগে এটি এছাড়াও যাদের অকালপক্কতা কিংবা পড়ে যাবার সমস্যা চুলকে শক্তিশালী করে হারিয়ে যাওয়া সহায়তা করে নিমের নিয়মিত চুলের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে নতুন আসুন জেনে নিন তাহলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার ভূমিকা ভূমিকা:জল এবং লেবুর একটি মিশ্রণ তৈরি করে করার 30 মিনিট আগে এটি এছাড়াও যাদের অকালপক্কতা কিংবা পড়ে যাবার সমস্যা চুলকে শক্তিশালী করে হারিয়ে যাওয়া সহায়তা করে নিমের নিয়মিত ব্যবহার বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে নতুন আসুন জেনে নিন তাহলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার ভূমিকা ভূমিকা:

) উকুন কমাতে নিমের:

স্বাস্থ্যোজ্জ্বল পরিষ্কার চুলের স্বপ্ন সবারই উকুন এবং খুশকির সমস্যাগুলি চুল সুস্থ থাকতে দেয় চুলের সৌন্দর্য প্রদানে নিম পাতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাবহারের ফলে চুল উকুন-সমস্যা দূর হয় মধ্যে অত্যধিক থাকার

কিভাবে ఉపయోగించి করবেন ?) নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে নিয়ে তালুতে) এবার শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে ঢেকে দু-রেখে) তারপর ভালো করে শ্যাম্পু করে) শ্যাম্পু করার পর উকুনের চিরুনি আঁচড়ে)-করে দু'মাস ভাবে) নারকেল তেলের সাথে করে ততক্ষণ) এরপর তেল ঢেলে নিয়ে ঠাণ্ডা করে লাগিয়ে) তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন এবং উকুনের চিরুনি দিয়ে) সপ্তাহে তিনদিন এটি ব্যবহার করুন বুঝতে

) খুশকি নিরাময়ে নিম পাতার:

ত্বক অত্যধিক শুষ্ক তৈলাক্ত যাই যাক নিম পাতার নাশক নিমপাতা মাথার তালুর শুষ্কতা এবং চুলকানি করে চিকিৎসার ক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা প্রদান করে জেনে নিন কিভাবে করবেন নিম পাতা

কীভাবে ఉపయోగించి করবেন ?) একবাটি -12 10-12 টি নিম পাতা নিয়ে ভালো) এবার জল ঠাণ্ডা করে শ্যাম্পু করার সপ্তাহে দুদিন এটি দেখবেন হয়ে যাবে) এছাড়াও নিমপাতা ভালো করে বেটে চুল পড়া কমবে পাশাপাশি দূর হবে পাশাপাশি চুল নরম এবং কোমল) মধু এবং নিম একসাথে দেখবেন) এছাড়াও আমলকির, নিম পাতার, লেবুর রস লাগিয়ে চুলে কন্ডিশনার-কাজ করবে

নিমের পুষ্টিগত মান - బెంగాలీలో వేప పోషక విలువ

দৈনন্দিন জীবনে নিমপাতার ব্যবহার বহুক্ষেত্রে শরীরচর্চায় এবং ত্বক চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা জেনে নিন নিমপাতার পুষ্টিগত মান

এক কাপ নিমপাতার পুষ্টিগত:

এক কাপ নিমপাতার পুষ্টিগত:
এক	35
ক্যালোরি	45
প্রোটিন	2.48
কার্বোহাইড্রেট	8.1
ফ্যাট	0.03
ক্যালসিয়াম	178.5
আয়রন	5.98
ফাইবার	6.77
ম্যাগনেসিয়াম	44.45
ফসফরাস	23
পটাশিয়াম	88.9
সোডিয়াম	25.27

35 নিমপাতা গ্রহণ করা যেতে

নিম পাতার ব্যবহার - బెంగాలీలో వేపను ఎలా ఉపయోగించాలి

জীবনযাত্রার পদ্ধতিতে নিম পাতার ব্যবহার করতে নিমের ব্যবহার সরাসরি করতে পারেন এবং চুলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে জেনে নিন কীভাবে নিমপাতার ব্যবহার

স্বাস্থ্য?),, হজম সংক্রান্ত, উচ্চ রক্তচাপ) সকাল বেলা খালি নিম পাতার করতে) দৈনিক নিমপাতার গ্রহণ করার ফলে জীবাণু মুক্ত প্রতিদিন নিম গ্রহণ করতে পারেন) এছাড়াও যারা হাঁপানির সমস্যায় ভুগছেন কয়েক) কিংবা যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা সিদ্ধ) এছাড়াও নিমপাতা রক্তে শর্করার হ্রাস থাকে, সেক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা ও) এছাড়া দাঁত এবং মাড়ির ক্ষেত্রেও হয়ে তবে অবশ্যই নিম পাতা করার) আবার ত্বক পরিচর্যার ক্ষেত্রে নিম ভূমিকা অনস্বীকার্য ত্বকের যেকোনো ধরনের সমস্যা যেমন, র্সযা ফুসকুড়ি ইত্যাদি) নিমপাতা দিয়ে ঘরে, ফেসপ্যাক তৈরি খুব কম সময়ের আপনার ত্বককে সুস্থ এবং) চুলের সমস্যার ক্ষেত্রে ও নিমপাতার যেতে চুলকে উজ্জ্বল এবং তেল, নিম প্যাক

সর্বসম্মতভাবে আপনাকে স্বাস্থ্য এবং সহায়তা করবে

নিমপাতার ক্ষতিকর দিকগুলি - బెంగాలీలో వేప యొక్క దుష్ప్రభావాలు

সকলেই জানি সব জিনিসেরই কিছু ভালো গুণ এবং কিছু আমাদের ব্যবহারের একটি উপাদান হওয়া সত্বেও নিমেরও এর পাশাপাশি আমাদের হবে কোনপ না, যার ফলে বিপদ নিম ব্যবহার করার অবশ্যই এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জেনে) ছোট বাচ্ছাদের ক্ষেত্রে নিম তেলের নিম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বমি, দুর্বলতা মস্তিষ্কের ব্যাধি দিতে কোনো কোনো ক্ষেত্রে শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে) গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে পাতা সহায়ক গর্ভপাতের অন্যতম কারণ হতে পারে প্রসূতি মহিলাদের ও নিমপাতা থেকে দূরে থাকা উচিত ব্যবহার এড়িয়ে চলা) আপনার যদি অটো ইমিউন থাকে সে আপনি আপনার শরীরের রোগ ব্যবস্থা টিকে খুব সক্রিয় করে ফলে যারা অটোইমিউন শিকার তাদের ক্ষেত্রে সমস্যার হতে) যারা নিম্ন রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তাদের নিমপাতা কেননা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা যাদের নিম্ন রক্তচাপ তারা নিমের ব্যবহার থেকে বিরত) নিম অনেক সময় বন্ধ্যাত্বতার যারা সন্তানের পরিকল্পনা তারা দূরে থাকুন) এছাড়াও কোন শল্যচিকিৎসার আগে কমপক্ষে আগে) মনে রাখবেন দিনে দুটোর বেশি খাওয়া উচিত পরিমাণে এটি গ্রহণ শুরু করলে উপকারের বদলে অপকার) এছাড়া নিমপাতা গ্রহণের পরে,, মাথাব্যথা তা) এছাড়া আপনার শরীরে অনুযায়ী বিশেষজ্ঞের একনাগাড়ে এটি খেতে থাকলে শরীরের দেখা যায়) খালি পেটে নিম বেশিদিন উপকারের বদলে অপকার

যুগ থেকেই আমাদের দেশের একটি সুপরিচিত গাছ নিম গ্রাম্য এলাকায় বড় বড় নিম গাছ দেখা যায় শহরাঞ্চলে কোন ও কোন ও বাড়িতে রাস্তার শোনা, নিম গাছ নাকি পরিশুদ্ধ করে কারণে অনেক বাড়িতে নিম গাছ লাগাতে দেখা যায় ইতিমধ্যেই আমরা জেনে নিম গাছের, রস,,, গাছের ছাল সবকিছুই রোগ নিরাময়ে এটি ব্যবহার হয়ে,, চর্মরোগ প্রভৃতি নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে এছাড়াও নিম পাতার রস,এবং ত্বকের বিভিন্ন রোগে ব্যবহার করা হয়ে থাকে -উপাদান হিসাবে কাজ করে গুটি বসন্তের সমস্যা দেখা দিলেও তা করতে তাই সুস্থ থাকতে তাহলে আর অপেক্ষা? থেকেই আপনার, চুল এবং স্বাস্থ্য, ভালো থাকুন এবং অপরকে রাখতে সহায়তা